“ইমামদের কুরবানির আগে প্রশিক্ষণ দেবে ডিএনসিসি”

সোমবার ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী বিষয়টি জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, পশুর চামড়া বিশেষ করে গরুর চামড়া একটি অন্যতম রপ্তানিযোগ্য জাতীয় সম্পদ। বছরে যে পরিমাণ পশু চামড়া সংগৃহীত হয় তার বেশিরভাগই আসে পবিত্র ঈদ উল আজহাতে কুরবানিকৃত পশু থেকে। কিন্তু, সংশ্লিষ্ট ইমাম ও মাংস প্রস্তুতকারীদের কুরবানির পশুর চামড়া ছাড়ানোর সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকায় এই জাতীয় সম্পদের গুণগত মান বজায় থাকে না এবং রপ্তানিযোগ্যতা হারায়।

এ বিষয়টি মাথায় রেখে এ বছর ডিএনসিসির ১০ টি অঞ্চলেই প্রশাসকের নির্দেশে ইমাম ও মাংস প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে। ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের নির্দেশে এ বছর ডিএনসিসির আওতাধীন প্রতিটি পশুর হাটে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম থাকবে। তারা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে।

তিনি আরও বলেন, কুরবানির পশুর বর্জ্য সঠিক ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা মাথায় রেখে এলাকাভিত্তিক কুরবানির জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। সেখানে এলাকাবাসীকে পশু কোরবানি দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে, যেন সহজে অল্প সময়ের মধ্যেই পশুর বর্জ্য সঠিকভাবে অপসারণ করা যায়।

Scroll to Top